জবি ক্যাম্পাসে কোনো দলীয় ম্যুরাল চান না শিক্ষার্থীরা

0

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল কালো কালি দিয়ে মুছে দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে ভিসি ভবনের সামনে নির্মাণ করা হচ্ছে জবির প্রতিষ্ঠাতা বেগম খালেদা জিয়ার নামফলক ও ম্যুরাল। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিষ্ঠাতার নামফলক চাইলেও কোনো দলীয় ম্যুরাল চান না শিক্ষার্থীরা।

আজ সোমবার বিকাল চারটার দিকে উপাচার্যের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এসব দাবি জানান একদল শিক্ষার্থীরা।

শিক্ষার্থীদের দাবি, যদি ম্যুরালের বিপরীতে আরেকটি ম্যুরাল তৈরি করা হয়, তাহলে ক্যাম্পাস আবার দলীয়করণ করা হবে৷ সাধারণ শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে দলীয় রাজনীতি চান না। তেমনি দলীয় কোনো প্রতীকও চান না।

এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৩ ব্যাচের শিক্ষার্থী এ কে এম রাকিব বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার নামফলক স্থাপনে কারো কোনো অভিযোগ নাই। কিন্তু ক্যাম্পাসে আবার কারো ম্যুরাল স্থাপন করলে পুরাতন মডেলে ক্যাম্পাস দলীয়করণ হবে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী ইভান তাহসীব বলেন, আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে এসেছি। আমরা চাই না ক্যাম্পাসে দলীয় কারো ম্যুরাল তৈরি হোক। শিক্ষার্থীরাও এটা চায়। একটা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন প্রতিষ্ঠাতা নামফলক বসাতে পারে। কিন্ত যখন ম্যুরাল স্থাপনের দিকে যাবে, তখন আবার ক্যাম্পাস দলীয়করণের দিকে যাবে।

শিক্ষার্থীদের দাবি প্রেক্ষিতে উাপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেন, শিক্ষার্থী সংশ্লিষ্ট সমন্বয়ের জন্য একটা কমিটি করা হয়েছে। তারা যেহেতু ম্যুরাল তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ফলে আমি ম্যুরালের তৈরির পক্ষে। তবে তোমাদের দাবির প্রশ্নে আমার উত্তর হলো, সংশ্লিষ্ট কমিটি এ কাজটি করছে। এখানে আমার কিছু করার নেই।

এ সময় ইয়াসিন পিয়াস, স্বর্ণা রিয়া, এ কে এম রাকিব ও ইভান তাহসীব উপস্থিত ছিলেন।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঝড়:
এদিকে জবি ক্যাম্পাসে খালেদা জিয়ার ম্যুরাল স্থাপন নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে সমালোচনার ঝড় উঠেছে।

আমরা জকসু চাই গ্রুপে সামিউল ইসলাম সামীম লেখেন, ‘আমি তো ভাবছিলাম নামফলক, এখন দেখি ম্যুরাল হবে। আবারো ছবি রাজনীতি। এগুলোকেই বলে দলীয় লেজুড়বৃত্তি।’

আরেক শিক্ষার্থী সাজরিয়ান রহমান কাকন বলেন, ‘যখন নাকি বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভাঙা হলো তখন সবাই বাহবা দিল। কারন ম্যুরাল নাকি হিন্দু সংস্কৃতি। আর এখন ম্যুরাল বানানো হবে এখন আর হিন্দুয়ানা নাই। এখন নাকি প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে দেখা লাগবে। বাঙালি সুবিধামত দৃষ্টিকোণ বদলায়। ভালোই। আবার সেই রাজনীতি শুরু।’

এ দিকে শিক্ষার্থী সংশ্লিষ্ট বিষয় সমন্বয়ের কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. রইস উদ্দিন বলেন, এটা কোনো ম্যুরাল নয়। এটা হচ্ছে ছবি সংবলিত নামফলক। ফ্যাসিবাদ দীর্ঘদিন ধরে একটি ইতিহাস মুছে ফেলার চেষ্টা করেছিল। এখন আবার ইতিহাস সংরক্ষণ করা হচ্ছে।

তবে একই কমিটির সদস্য ইতিহাস বিভাগের শিক্ষক মোহাম্মদ বিলাল হোসাইন বলেন, নামফলক আর ম্যুরাল এক জিনিস নয়। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করার স্বীকৃতি হিসেবে নামফলক থাকা দরকার। আশা করি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নতুন কোনো ম্যুরাল জবি ক্যাম্পাসে স্থাপন করবেনা। খালেদা জিয়াকে চেনানোর জন্য নামই যথেষ্ট, নামফলকের পাশে ছবির কোনো প্রয়োজন নাই। আল্লাহ এই মজলুম নেত্রীর সম্মান বাড়িয়ে দিন।

এ সম্পর্কিত আরও খবর
free mobile sex video penytube.mobi delivery boy xvideos yokkora hentaiclan.com broadcast girlfriend oriya sex clips juraporn.com xxx hot videos indian red pussy xkeezmovies.mobi rachna banerjee www sexy hot girl ultraporn.mobi indian sex video play auntyx sexpoper.info sattamataka143 mobi kannada sex vidoes directorio-porno.com bhojpuri sexy chudai نيك فى المدرسة frenvis.com شاب ينيك اخته indian babe fucked hard chuporn.net redtube.in www xxxl com pornvideoq.mobi sexihindimove xxx banglades tubeus.mobi tamil yogi com new girl sex video kamporn.mobi x video com college sex mms xbeegporn.mobi alien sex girl tamil fucked maxfucktube.com bengali choda chodi best indian teen porn makato.mobi xxx sex live