ভিসা নীতি নিয়ে ৭ প্রশ্নের জবাব দিল মার্কিন দূতাবাস

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on pinterest
Share on print

বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে নতুন ভিসা নীতির ঘোষণা দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বুধবার (২৪ মে) রাতে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এক টুইট বার্তায় এ ঘোষণা দেন। ভিসা নীতি ঘোষণার পরপরই এ বিষয়ে কিছু প্রশ্নের জট খোলাসা করেছে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন দূতাবাস।

প্রশ্ন: এই ভিসা নিষেধাজ্ঞা কার জন্য প্রযোজ্য হবে?

উত্তর: এই নীতি বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে দুর্বল করার জন্য দায়ী বা জড়িত যে কোনও ব্যক্তির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। এর মধ্যে বাংলাদেশের বর্তমান বা সাবেক কর্মকর্তা, সরকারি সমর্থক এবং বিরোধী দলীয় সদস্যরা রয়েছেন। এই ব্যক্তিদের পরিবারের নিকটতম সদস্যরাও অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

বিজ্ঞাপন

প্রশ্ন: নীতিমালার আওতায় এখন কি কোনও ভিসা বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে?

উত্তর: না। অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্র গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের ভিত্তিতে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে একটি শক্তিশালী অংশীদারিত্ব গড়ে তুলতে অঙ্গীকারবদ্ধ। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গীকারকে আমরা স্বাগত জানাই।

প্রশ্ন: এই ভিসা বিধিনিষেধ কি সরকার বা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে?

বিজ্ঞাপন

উত্তর: না, যুক্তরাষ্ট্র কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দলকে সমর্থন করে না। এই নতুন নীতির অধীনে বিধিনিষেধগুলো এমন আচরণের ব্যক্তিদের লক্ষ্য করে, যারা সংশ্লিষ্টতা নির্বিশেষে গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে দুর্বল করে।

প্রশ্ন: যাদের ভিসা বাতিল হবে, তাদের কি বিষয়টি অবহিত করা হবে?

উত্তর: যাদের ভিসা বাতিল করা হবে বা হয়েছে তাদের অবহিত করা একটি সাধারণ অনুশীলন।

প্রশ্ন: উচ্চ স্তরের আদেশ অনুসরণ করার পরে যারা অপরাধ করে, তাদের জন্য ভিসা বিধিনিষেধ কীভাবে প্রযোজ্য হবে? উচ্চ পর্যায়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণকারীদের আদেশ পালনকারীদের সঙ্গে যুক্ত করা, সেটি যদি কঠিন হয় তবে কী হবে?

উত্তর: বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে দুর্বল করার জন্য যারা দায়ী বা জড়িত তাদের ক্ষেত্রে এই নীতি প্রযোজ্য।

প্রশ্ন: গত ১৪ মে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের নিরাপত্তা কমিয়ে দেওয়ার প্রতিক্রিয়া হিসেবে এ ঘোষণা দেওয়া হলো কি না?

উত্তর: বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে আমাদের নিবিড় সহযোগিতার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা গত ৩ মে এই নীতিগত সিদ্ধান্ত সম্পর্কে অবহিত করেছি।

প্রশ্ন: বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র কেন এত চিন্তিত?

উত্তর: যুক্তরাষ্ট্র সব জায়গায় অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনকে সমর্থন করে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার সরকার বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনকে সমর্থন করার অঙ্গীকার করেছে। এই নীতিটি সেই প্রচেষ্টা ও বাংলাদেশের জনগণকে সমর্থন করার জন্য প্রণীত হয়েছে, যাতে তারা তাদের নেতা বেছে নেওয়ার জন্য নির্বাচন করতে পারে।

শীর্ষ সংবাদ:
বিদ্যুতে বকেয়া ১৮ হাজার কোটি টাকা সবাইকে সমান সুবিধা দিতে মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে অনুরোধ আইনমন্ত্রীর গুচ্ছ ‘সি’ ইউনিটে পাস ৬৩.৪৬ শতাংশ, প্রথম হয়েছে রায়হান শিক্ষার্থীকে ছাত্রলীগের মারধর, সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে সাংবাদিককে হেনস্তা কলারোয়ায় ক্রীড়া সামগ্রী ও আর্থিক অনুদান প্রদান শেখ হাসিনাকে ভোট দিয়ে আবার প্রধানমন্ত্রী বানাতে হবে: মুজিবুল হক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ছাতা বিতরণ ইবির জালালাবাদ স্টুডেন্ট এসোসিয়েশনের নেতৃত্বে আল-আমিন ও পাশা গাইবান্ধায় পুলিশের কঠোর তৎপরতায় কৃষি ব্যাংকের ১৪ লাখ টাকা লুটের রহস্য উন্মোচন দেশ সেবার লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের গড়ে উঠার আহ্বান ইবি উপাচার্যের আগামীতে নির্বাচিত হলে রাজশাহীতে কেন্দ্রীয় মন্দির স্থাপন করতে চাই : লিটন কবির জন্য অপেক্ষা নরসিংদীতে জমে উঠেছে কাঠাল সহ বিভিন্ন ফলের বাজার নরসিংদীতে রায়পুরায় মহিষের আক্রমণে কৃষক দম্পত্তি গুরতর আহত ঈশ্বরগঞ্জে অটোরিকশার চাপায় শিশু নিহত মোরেলগঞ্জে মায়ের সামনে মেয়েকে ধর্ষণ চেষ্টা: আসামি গ্রেফতার আমি কাঁদতে কাঁদতে বাড়ি ফিরেছিলাম সাতক্ষীরায় রুহুল হত্যা মামলার আসামী গ্রেফতার তারেক-জোবাইদার মামলা: সাক্ষ্য দিলেন তিন ব্যাংক কর্মকর্তা পাইকগাছায় ইজারা নিয়ে পৌরসভা কর্তৃপক্ষের অবহেলায় বিপাকে ইজারাদার