নতুন শিক্ষা কারিকুলাম আমাদের প্রত্যাশা

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on pinterest
Share on print

শিক্ষা রাষ্ট্রের সাংবিধানিক অধিকার। শিক্ষা হবে সার্বজনীন শিক্ষা হবে সহজলভ্য, প্রাণচাঞ্জল। শিক্ষা হবে মানবিক, আধুনিক, বিজ্ঞান ভিত্তিক, যুক্তি নির্ভর। শিক্ষা মানুষকে লড়তে শেখায় সকল অপশক্তির বিরুদ্ধে। শিক্ষা মুখস্ত করার কোন বিষয় নয় শিক্ষা আত্মস্ত করার। শিক্ষা মানুষের পূর্ণতা দান করে, সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটায়, শিক্ষা মানুষের মধ্যে সম্প্রীতির বন্ধন গড়ে তুলে মানুষকে ঐক্যবদ্ধ হতে শেখায় সকল অন্যায় ও কুপমন্ডকতার বিরুদ্ধে।

শিশুরা, শিক্ষার্থীরা শিখবে আনন্দের সাথে, উৎসাহ, উদ্দীপনা নিয়ে আগ্রহের সাথে। সেই দিক থেকে বিজয়ের ৫২বছরেও আমাদের শিক্ষা কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য থেকে অনেক দূরে। এখনো পর্যন্ত আমরা একটি পূর্ণাঙ্গ শিক্ষানীতি শিক্ষাক্রম তৈরি করতে পারিনি। যেখানে শিক্ষা হবে দেশপ্রেমভিত্তিক সার্বজনীন, বিজ্ঞানভিত্তিক একই ধারার এবং শিক্ষার মাধ্যম হবে মাতৃভাষা। শিক্ষার্থীরা পরীক্ষার ভীতিমুক্ত থাকবে। আমাদের দেশের মতো শিক্ষার এমন হযবরল অবস্থা পৃথিবীর অন্য কোন দেশে আছে বলে আমার জনা নেই। শিক্ষার এমন হযবরল অবস্থার মধ্যেও আমাদের দেশের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন স্তরে দক্ষতা এবং কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখে চলছে।

আমরা যে মেধাবী তারও প্রমাণ পাওয়া যায়। আমারা যদি আমোদের মেধা বিকাশের পর্যাপ্ত আয়োজন থাকলে আমরা অনেক দূর অনেক এগিয়ে যেতে পারবো। একটি আধুনিক এবং সৃজনশীল মেধা বিকাশসহায়ক শিক্ষাক্রমের মধ্য দিয়ে আমরা শিক্ষার কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জনে সফল হতে পারি বলে বিশ্বাস রাখি।দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সীমাহীন ক্ষতিগ্রস্থ দেশে জাপান আজকে উন্নত এবং সভ্য দেশগেুলোর মধ্যে অন্যতম একটি। এটা শুধুমাত্র সম্ভব হয়েছে জাপানের দেশপ্রেম ভিত্তিক সার্বজনীন, বিজ্ঞানভিত্তিক একই ধারার এবং মাতৃভাষা ভিত্তিক শিক্ষার মাধ্যমে।

বিজ্ঞাপন

একটি আধুনিক শিক্ষা কারিকুলাম প্রণয়নের ম্যধ্য দিয়ে তারা আজকের সফল অবস্থানে। নতুন শিক্ষা কারিকুলাম প্রণেয়ন এবং প্রয়োগের মধ্য দিয়ে আমরাও সামনের দিকে এগিয়ে যাব। সত্যকে সত্য বলে এবং মিথ্যাকে মিথ্যা বলে চিহ্নিত করে সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করার মাধ্যমে নৈতিক চর্চা চালিয়ে যেতে পারবো। সময়োপযোগি একটি শিক্ষা কারিকুলামের মধ্য দিয়ে আমাদের ঘুনে ধরা সমাজের পরিবর্তন করে নিখাদ সংস্কৃতির বৈষম্যহীন সম্প্রীতির সমাজ গড়ে তুলতে পারবো। শিক্ষার নতুন কারিকুলামে আমাদের চিন্তার বিকাশ ঘটবে, জানার ইচ্ছে জাগবে, নতিুন নতুন প্রশ্ন এবং উত্তর তৈরি হবে।

অবশেষে ২০২৩ সালে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণি এবং ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের ধাপ শুরু করা হবে। কারিকুলামের মূল অংশটুকু পাঠকদের উদ্দেশ্যে উপস্থাপনের মাধ্যমে আলোচনার চেষ্টা করছি। নতুন শিক্ষাক্রমের লক্ষ্য আনন্দময় পড়াশোনা হবে ,বিষয়বস্তু ও পাঠ্যপুস্তকের বোঝা ও চাপ কমানো হবে। গভীর শিখনে গুরুত্ব দেওয়া হবে। মুখস্থ নির্ভরতার বিষয়টি যেন না থাকে,এর বদলে অভিজ্ঞতা ও কার্যক্রমভিত্তিক শিক্ষাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। শিক্ষার্থীর দৈহিক ও মানসিক বিকাশে খেলাখুলা ও অন্যান্য কার্যক্রমকে গুরুত্ব দেওয়া হবে।’ ক্লাস শেষে যেন শিক্ষার্থীরা নিজেদের মতো সময় কাটাতে পারে। পড়াশোনার বাইরে খেলাধুলা বা অন্যান্য বিষয়ের সুযোগ কমে গেছে, এটি যেন না হয়। জ্ঞান, দক্ষতা, মূল্যবোধ ও দৃষ্টিভঙ্গির সমন্বয়ে যোগ্যতা অর্জন করতে হবে।

২০২৪ সালে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণি এবং অষ্টম ও নবম শ্রেণি এ শিক্ষাক্রমের আওতায় আসবে। ২০২৫ সালে পঞ্চম ও দশম শ্রেণি যুক্ত হবে। ২০২৬ সালে একাদশ ও ২০২৭ সালে দ্বাদশ শ্রেণি যুক্ত হবে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সাথে সমন্বয় রেখে বর্তমান শিক্ষা কারিকুলামে আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। শিক্ষায় আমরা এগিয়ে যাবো পুরাতন মুখস্থ করার পদ্ধতি থেকে আত্মস্ত করার পথে। প্রথম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত চলমান শিক্ষাক্রমের ভুলত্রুটি সংশোধন, আন্তর্জাতিক মান ও সময়ের চাহিদা বিবেচনা করে পরিবর্তন আনার উদ্যোগ নেয় সরকার।যা সময়ের সাথে প্রশংসার দাবিদার। দেশের স্বার্থে প্রয়োজনে এই শিক্ষা কারিকুলামকে আরো একবার বিশেষভাবে পর্যালোচনা করা যেতে পারে। এটি বাস্তবায়নের ফলে মাধ্যমিক পর্যন্ত কোন বিভাগ বিভাজন থাকছে না। ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি সবাইকে পড়তে হবে ১০টি বিষয়। একইভাবে সবাই মিলে একই সত্যকে জানতে পারবে, নিজেদের মধ্যে বিভাজনের পরিবর্তে ঐক্য সৃষ্টি হবে। দশম শ্রেণির পাঠ্যসূচির ওপরই অনুষ্ঠিত হবে এসএসসি পরীক্ষা। একাদশ শ্রেণিতে গিয়ে শিক্ষার্থীদের বিভাগ পছন্দ করতে হবে। একাদশ শ্রেণি শেষে পরীক্ষা এবং দ্বাদশ শ্রেণি শেষে পরীক্ষা নেওয়া হবে। এই দুই পরীক্ষার ফলাফলের সমন্বয়ে তৈরি হবে এইচএসসির ফল।

বিজ্ঞাপন

এ ছাড়া প্রাথমিকে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত কোনো পরীক্ষা থাকছে না। চতুর্থ থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়তে হবে আটটি বই। তবে সব শ্রেণিতেই শিখনকালীন মূল্যায়নেই বেশি জোর দেওয়া হয়েছে। বর্তমান পদ্ধতিতে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী (পিইসি) পরীক্ষা থাকছে না। ২০২৩ সালে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণি এবং ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন শুরু করা হবে। ২০২৪ সালে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণি এবং অষ্টম ও নবম শ্রেণি এ শিক্ষাক্রমের আওতায় আসবে। ২০২৫ সালে পঞ্চম ও দশম শ্রেণি যুক্ত হবে। ২০২৬ সালে একাদশ ও ২০২৭ সালে দ্বাদশ শ্রেণি যুক্ত হবে। প্রাথমিকের পরীক্ষা শিশুদের মধ্যে নেতিবাচক প্রভাব বিস্তার করে। যার ফলে শিশুরা শিক্ষাকে ভয় পেয়ে দূরে সরে যায়, ঝড়ে পড়ে। আমাদের দেশের সামগ্রিক স্বাস্থ্য এবং পুষ্টির চাহিদা পুরণের বিবেচনায় চতুর্থ থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের জন্য আটটি বই অধিক বলে মনে হয়।

শিক্ষার্থীরা যেন মানসিক দৃঢ়তা ধরে রাখতে পারে, এ জন্য কিছু মৌলিক জ্ঞান এ বিষয়ের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা অর্জনের সুযোগ পাবে। এর ফলে শিশুরা সব ধরনের প্রতিকূলতা মোকাবেলা করার সক্ষমতা অর্জন করবে। প্রজনন স্বাস্থ্যসংক্রান্ত অধ্যায়ে কী কী থাকবে এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, জন্ম থেকেই আমাদের সবাইকেই (ছেলে ও মেয়ে) প্রজননের বেশ কিছু ধাপ অতিক্রম করতে হয়। এ বিষয়ে যেন শিক্ষার্থীরা সুস্পষ্ট ধারণা পায়, এ জন্য আমরা ‘শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য এবং সুরক্ষা’ বিষয়ে প্রজনন স্বাস্থ্য নামে অধ্যায় রেখেছি। অন্যদিকে ‘জীবন ও জীবিকা’ বিষয়টি হবে পেশাভিত্তিক। নবম ও দশম শ্রেণীতে এ বিষয়ে বাধ্যতামূলকভাবে প্রত্যেক শিক্ষার্থী কৃষি, সেবা বা শিল্প খাতের একটি পেশায় দক্ষতা অর্জন করবে। এতে দশম শ্রেণী শেষে একজন শিক্ষার্থী যেকোন একটি পেশায় নিজেকে নিয়োজিত করতে পারবে।শিক্ষার্থীরা আর চাপে নয় বরং আনন্দের সঙ্গে শিখবে।

নতুন কারিকুলামে তৃতীয় শ্রেণী পর্যন্ত কোন পরীক্ষা থাকছে না। তুলে দেয়া হবে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা (পিইসি) ও জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা (জেএসসি)ও। শুধু তাই নয় নতুন এই কারিকুলামে মাধ্যমিক পর্যন্ত কোন বিভাগ বিভাজন থাকবে না। আর উচ্চ মাধ্যমিকে দুই বছরের পরীক্ষা মূল্যায়ন করে দেয়া হবে চূড়ান্ত ফলাফল।

জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা-২০২১ সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নতুন কারিকুলামে সব শ্রেণীতে জোর দেয়া হবে শিখনপদ্ধতির ওপর। শুধু তাই নয় বর্তমান পাঠ্যক্রমে আমাদের একটি বিষয় আছে যার নাম ‘চারুকলা’। নতুন শিক্ষাক্রমে এর নাম দেয়া হয়েছে ‘শিল্প ও সংস্কৃতি’। এর ফলে এ বিষয়ে শিখন ক্ষেত্র অনেক বাড়বে। আগে যেমন এ বিষয়ে শুধু চারুকলাকে ফোকাস করা হতো, এখন চারুকলার পাশাপাশি নৃত্যকলা, নাট্যকলা, সঙ্গীত ইত্যাদি বিষয় থেকে শিক্ষার্থী জানতে পারবে।বিষয়টি প্রাথমিকে থাকবে শিল্পকলা নামে এবং মাধ্যমিকে শিল্প ও সংস্কৃতি নামে। অন্যদিকে ‘শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য এবং সুরক্ষা’ বিষয়ে শিক্ষার্থীরা স্বাস্থ্য সম্পর্কিত মৌলিক বিষয়ের পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যের বিভিন্ন বিষয়ের সঙ্গেও পরিচিত হবে বলে জানান তিনি। বর্তমান শিক্ষাক্রমে আমাদের আইসিটি নামে একটি বিষয় আছে। এই বিষয়টির ব্যাপ্তি বাড়িয়ে এর নাম দেয়া হয়েছে ‘ডিজিটাল প্রযুক্তি’। এর ফলে শিক্ষার্থীরা আইসিটির প্রাথমিক জ্ঞান আহরণ করার পাশাপাশি ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারের সতর্কতা, অনলাইন ক্রাইম, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের নিয়মকানুন ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে পারবে।

আমাদের দীর্ঘ দিনের প্রত্যাশা আমাদের একটি বিজ্ঞানভিত্তিক একটি শিক্ষা কারিকুলাম হবে। ২০২৩সালের নতুন শিক্ষা কারিকুলাম আমাদের সেই প্রত্যাশা পূরণ করবে বলে বিশ্বাস করি। নতুন কারিকুলামের বইগুলো অবশ্যই ‍বিজ্ঞানভিত্তিক, চিন্তাশীল এবং সঠিক তথ্য নির্ভর হতে হবে। নতুন কারিকুলামের সফল বাস্তবায়নের জন্য শিক্ষকদের পর্যাপ্ত এবং মানসম্পন্ন প্রশিক্ষণের কোন বিকল্প নেই। কারিকুলাম সফলতার জন্য বিদ্যালয় এবং শিক্ষকদের নিয়মিত মনিটরিং করতে হবে। সংশ্লিষ্ট সকলকে জবাবদিহিতার মধ্যে নিয়ে আসতে পারলেই কারিকুলাম সফল করা সহজ হবে। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট শিক্ষক, কর্মকর্তা ও অভিভাবকদেরকে শতভাগ আন্তরিক হতে হবে। শিক্ষকদের জন্য উদ্দীপনামূলক পুরষ্কারের আয়োজন করা যেতে পারে। শিক্ষকরা তাদের সন্তানদের নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে ভর্তি করালে এই কারিকুলামের সফলতা আসবে খুব দক্ষতার সাথে। আমাদের দেশে বর্তমানে কো-কারিকুলাম খুবই অবহেলিত। ফলে বর্তমান শিক্ষায় শিক্ষিতরা একধরনের স্বার্থপর হয়ে বেড়ে উঠছে। শিক্ষা যেখানে মানুষের মধ্যে দায়বোধ শিখায় সেখানে বর্তমান শিক্ষা আমাদেরকে উল্টো পথে হাঁটতে শিখাচ্ছে। আমাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, সমসাময়িক প্রযুক্তি,জ্ঞান-বিজ্ঞান, শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর অধিক গুরুত্ব দিয়ে ২০২৩সালের শিক্ষা কারিকুলাম প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন হবে বলে আমরা বিশ্বাস করি এবং সেই সাথে আমাদের শিক্ষাও পূর্ণতা লাভ করবে। আগামী দিনে আমরা একটি দক্ষ এবং সৃজনশীল জাতি পাব। যার ওপর ভর করে আমরা বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবো। তা নির্ভর করবে আমাদের ইতিবাচক মানসিকতা, নৈতিকতা এবং সততার ওপর। পানি ছাড়া যেমন মাছ বাঁচতে পারে না তেমনি শিক্ষক ছাড়াও শিক্ষা আলোকিত হতে পারে না।

শিক্ষকদের সামাজিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। শিক্ষ কারিকুলাম হবে শিক্ষা বান্ধব, শিক্ষার্থী বান্ধব, উন্নয়ন ও উন্নতি বান্ধব। সততা, দক্ষতা, প্রজ্ঞার মধ্য দিয়ে আমাদর নতুন শিক্ষা কারিকুলামের সফলতা কামনা করছি।

 

সুধীর বরণ মাঝি,

শিক্ষক, হাইমচর সরকারি মহাবিদ্যালয়, হাইমচর, চাঁদপুর।

শীর্ষ সংবাদ:
ভালুকায় বিভিন্ন মামলায় ১৬ জন আটক ইজিবাইক মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবকের হাত বিছিন্ন সাতক্ষীরায় স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদন্ড ২৬ টাকায় ইফতার ২৬ টাকায় ২৬টি পরিবারের মাঝে ইফতার সামগ্রী উপহার বৃষ্টিতে সিলেট জুড়ে কৃষি জমিতে ফিরছে সবুজের সমারোহ হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু মির্জাগঞ্জে আস- সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ইফতার সামগ্রী বিতরণ সিলেটে জমে উঠেছে ইফতারির বাজার রাজশাহী মহানগর আ.লীগ সম্পাদক ডাবলু সরকারকে বহিস্কারের দাবিতে সমাবেশ স্বাধীনতা দিবসে বাইডেনের শুভেচ্ছা, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের তাগিদ সাতক্ষীরায় কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে তরমুজ, ব্যাবসায়ী সেন্ডিকেটে বিপাকে ক্রেতা রমজানে আন্দোলনের ডাক দেয়ায় বিএনপির সমালোচনা প্রধানমন্ত্রীর ‘কাপ্তানবাজারের আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হানিফ ফ্লাইওভার’ ইসরায়েলে প্রতিরক্ষামন্ত্রী বরখাস্ত, রাস্তায় লাখো মানুষ সোহরাওয়ার্দী কলেজ শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা মিলে পেটালো সোকসাস’র অর্থ সম্পাদককে পায়রা বন্দর এখন আর সম্ভাবনা নয়, বাস্তবতা: পায়রা বন্দর চেয়ারম্যান রাণীশংকৈলে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত কুমিল্লায় স্বাধীনতা দিবস পালিত এই প্রাণীটি থেকেই কি কোভিড মানুষের দেহে ঢুকেছিল?