তারেক-জোবাইদার মামলা: সাক্ষ্য দিলেন তিন ব্যাংক কর্মকর্তা

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on pinterest
Share on print

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী জোবাইদা রহমানের মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন তিন ব্যাংক কর্মকর্তা।

সোমবার (২৯ মে) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতে তারা সাক্ষ্য দেন।

সাক্ষ্য দিয়েছেন- আরব বাংলাদেশ ব্যাংক লিমিটেডের কারওয়ান বাজার শাখার তৎকালীন অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট (বর্তমানে সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট, প্রধান কার্যালয়) এস এম মুসা করিম, কারওয়ান বাজার শাখার তৎকালীন সিনিয়র অফিসার (বর্তমানে অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট, প্রধান কার্যালয়) ওবাইদুর রশিদ খান ও কারওয়ান বাজার শাখার তৎকালীন অফিসার (বর্তমানে এলিফ্যান্ট রোড শাখার প্রিন্সিপাল অফিসার) এমরান আহাম্মেদ।

বিজ্ঞাপন

সাক্ষীদের জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করেন বিচারক মো. আছাদুজ্জামান। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পিপি সাক্ষীদের জবানবন্দি দিতে সহযোগিতা করেন। তিনি জানান, তিনজন ব্যাংক কর্মকর্তা সাক্ষ্য দিয়েছেন। আগামীকাল মঙ্গলবার, বুধবার ও বৃহস্পতিবার এই মামলার সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য রয়েছে।

২০০৮ সালে জোবাইদাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। অন্য দুজন হলেন তারেক রহমান ও জোবাইদার মা ইকবাল মান্দ বানু। এরপরই মামলা বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন জোবাইদা। ওই বছরই এ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। এর বিরুদ্ধে আপিল করলে আপিল বিভাগ হাইকোর্টের আদেশ বহাল রাখেন। এ-সংক্রান্ত চূড়ান্ত শুনানি শেষে ২০১৭ সালের ১২ এপ্রিল হাইকোর্ট জোবাইদার করা মামলা বাতিলের আবেদন খারিজ (রুল ডিসচার্জ) করে রায় দেন। একই সঙ্গে ওই মামলায় আট সপ্তাহের মধ্যে জোবাইদাকে বিচারিক আদালতে উপস্থিত হতে নির্দেশ দেওয়া হয়। উচ্চ আদালতের এই খারিজ আদেশের বিরুদ্ধে ওই বছরই লিভ টু আপিল করেন জোবাইদা। গত বছর ১৩ এপ্রিল প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বেঞ্চ লিভ টু আপিল খারিজ করে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বহাল রাখেন। এর ফলে জোবাইদার বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলা চলতে আইনগত বাধা কেটে যায়। এই পরিস্থিতিতে নিম্ন আদালতে জোবাইদার মামলা আবার সচল হয়।

মামলার বিবরণে জানা যায়, ঘোষিত আয়ের বাইরে ৪ কোটি ৮১ লাখ ৫৩ হাজার ৫৬১ টাকার মালিক হওয়া এবং সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর কাফরুল থানায় এই মামলা করে দুদক। মামলায় তারেক রহমান, জোবাইদা রহমান ও তার মা অর্থাৎ তারেক রহমানের শাশুড়ি ইকবাল মান্দ বানুকে আসামি করা হয়। তারেক রহমানের শাশুড়িকে মামলা থেকে হাইকোর্ট অব্যাহতি দেন।

বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ:
নতুন প্রজন্মকে স্বাধীনতার প্রকৃত ইতিহাস জানাতে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সাংবাদিকতার গুরুত্ব অপরিসীম : স্পিকার বেগম খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের অগ্রাধিকার হচ্ছে রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসন : উজরা জেয়াকে প্রধানমন্ত্রী ঝিনাইদহে চ্যালেন ২৪ এর জেলা প্রতিনিধি সাদ্দাম সন্ত্রাসী হামলায় আহত, বসতঘর ভাঙচুর আত্মহত্যার দর্শন ও স্বরূপ সন্ধান প্রবল বৃষ্টির মধ্যে জয়পুরহাট-১ আসনে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী হাসানুজ্জামান মিঠুর সফল জনসমাবেশ ভূমিহীন মরিয়ম ত্রিশ বছর ধরে স্যানিটারি মিস্ত্রির কাজ করছে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে: খাদ্যমন্ত্রী বাজার থেকে আলু উধাও ঝিনাইদহে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রাজমিস্ত্রীর মৃত্যু দূর্নীতিবাজ যেই হোক, সে রাজনৈতিক দলের নেতা হতে পারেনা: মহিব্বুর রহমান গোয়ালন্দে অসুস্থ রোগীর চিকিৎসায় এগিয়ে এলেন প্রবাসী হোসাইন সরনজাই কলেজ অধ্যক্ষ ইমারতের বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আ’লীগ নেত্রীর মৃত্যু সবজির বাজারে আগুন, বাড়তি ফার্মের মুরগির দামও উত্তর অ্যামেরিকার সমর্থন ধরে রাখতে মরিয়া জেলেনস্কি ২০২৪ সালের হজের কোটা ঘোষণা পল্টনে ব্যাংকে ঢুকে ছিনতাই, দুই পুলিশসহ গ্রেফতার ৫ বৃষ্টিতে ভিজে ভ্রম্যমাণ আদালতের অভিযান ৬ ব্যবসায়ীকে জরিমানা বরিশালে যুবদল নেতাকে হাতুড়ি পেটা যুবলীগের