সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিথ্যাচার: কঠোর মনিটরিং জরুরি

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on pinterest
Share on print

বর্তমান সরকারের সফলতা সমূহের মধ্যে অন্যতম একটি সফলতা হলো ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ। ২০০৯ সালে যখন আওয়ামী লীগ সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশের ঘোষণা দেয় তখন বরাবরের মত দেশ বিরোধী চক্রগুলো ঠাট্টা মশকরা করছে এবং বিভিন্ন ধরনের কটুক্তি করছে। অথচ আজ বাংলাদেশ সত্যিকার এক ডিজিটাল বাংলাদেশ পরিণত হয়েছে। এখন একেবারে প্রত্যন্ত অঞ্চলের লোকজনও ডিজিটাল সুবিধা পাচ্ছে। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট, অনলাইনে আবেদন, মাইগভ অ্যাপ, ফোরজি, ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা সহ সব ধরনের ডিজিটাল সুবিধা, বিদ্যুৎ সুবিধা এবং ইন্টারনেট সুবিধা পাচ্ছে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী সহ সারা বাংলাদেশের মানুষ। এই অবদান বর্তমান সরকারের এক অভূতপূর্ব অবদান। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এক বলিষ্ঠ সাহসিকতা। তাছাড়া সাম্প্রতিক উদ্বোধন করা হয়েছে বহুল আকাঙ্ক্ষিত স্বপ্নের পদ্মাসেতু। দেশের এইসব উন্নয়ন ও সফলতা দেখে এক শ্রেনীর দেশ বিরোধী চক্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বিশেষ করে ফেসবুক ও ইউটিউবে বর্তমান সরকারকে নিয়ে নানাবিধ মিথ্যাচার করছে প্রতিনিয়ত, এছাড়া এরা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের গুজবও রটনা করছে। এটি বেশ শঙ্কার একটি বিষয়।

গ্রামের লোকজন ইউটিউব ও ফেসবুকে যা দেখে তাই তারা সহজেই বিশ্বাস করে নেয়; যা এক প্রকার অশনি সংকেত বহন করে। এই সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশের যারা বিরোধীতা করছে আজ তারাই এই সরকারের নির্মিত ডিজিটাল সুবিধা ভোগ করে সরকারের বিরুদ্ধে চরম মিথ্যাচার করছে দেদারসে। এতে বর্তমান সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে। তাই সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগের উচিত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম(ইউটিউব ও ফেসবুক) আরো কঠোরভাবে মনিটরিং করা এবং এদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা। ইউটিউবে ব্যাঙ্গের ছাতার মত হাজার হাজার চ্যানেল রয়েছে যারা অনর্গল সরকারের বিরুদ্ধে এবং সরকারের সকল প্রকার সফলতার বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করে যাচ্ছে। ফেসবুকেও এই ধরনের পেজ এবং আইডির ইয়ত্তা নেই। সবগুলো যেনো মিথ্যাচার করার জন্য গড়ে উঠছে। তারা মিথ্যাচার করে যাচ্ছে কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে কোনো প্রকার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছেনা; ফলে তাদের মিথ্যাচার ও গুজবের তীব্রতা জ্যামিতিক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। অতি- সত্তর এসব মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা জরুরি। সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের প্রতি বিশেষ অনুরোধ রইল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কঠোর মনিটরিংয়ের মাধ্যমে এইসব মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়ে সত্য প্রতিষ্ঠা করবে বলে -প্রত্যাশা করছি।

 

বিজ্ঞাপন

মো. নিজাম গাজী, বঙ্গবন্ধু শতবর্ষ চূড়ান্ত কুইজ বিজয়ী (৪৮ তম), কলামিস্ট ও সাহিত্যিক।

শীর্ষ সংবাদ:
নির্বাচনে কারচুপি: জিম্বাবুয়ে-উগান্ডার ওপর মার্কিন ভিসা নিষেধাজ্ঞা আজ-কালের মধ্যে আসন ভাগাভাগির সিদ্ধান্ত: ওবায়দুল কাদের মুক্তদিবসের অনুষ্ঠানে হামলা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পন্ড খোলা আকাশের নিচে রাত কাটাচ্ছে আরামের পরিবার কুমিল্লা-৬ আসনে নির্বাচনে আ‘লীগের পরিচালনা কমিটি গঠিত না ফেরার দেশে চলে গেলেন সিআইডি’খ্যাত অভিনেতা ‘ফ্রেডরিক্স’ আদালতে আসামীর সাথে ধর্ষিতার বিয়ে, সন্তান পেলো পরিচয় কচুয়ায় দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে আগুন বাংলাদেশে নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে ভাবছে না যুক্তরাষ্ট্র ১০ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের সমাবেশ হচ্ছে না : ওবায়দুল কাদের ইন্দোনেশিয়ায় বন্যা ও ভূমিধসে নিখোঁজ ১০ বুধবার থেকে ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ, ১০ ডিসেম্বর মানববন্ধন বিএনপির ৩০০ আসনে ১ হাজার ৯৮৫ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ একযোগে ৪৭ ইউএনওর বদলি মতলব উত্তরে অসামাজিক কাজে বাধা দেওয়ায় মারধর ও প্রাননাশের হুমকি বাকৃবিতে আমুসের সভাপতি বজলুল, সম্পাদক সোলায়মান জুতার মধ্যে ১৮৬১ পিস ইয়াবাসহ র‌্যাবের জালে শাহ আলম গ্রেফতার গোয়ালন্দে মসজিদের ছাদ ঢালাইয়ের উদ্বোধন ও এক টন রড দিলেন মোস্তফা মুন্সী চড়ুই পাখির মেলা বসেছে কুয়াকাটার ইলিশ পার্কে পাবনায় পরিত্যক্ত পুকুর থেকে অজ্ঞাতনামা যুবকের লাশ উদ্ধার