এমপি ফারুকের বিরুদ্ধে উঙ্খাপিত অভিযোগের পোস্টমর্টেম

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on pinterest
Share on print

রাজশাহী-১ ভিআইপি সংসদীয় আসনে একটানা তিনবারের আওয়ামী লীগ দলীয় সাংসদ, সিআইপি, সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী, রাজশাহী চেম্বার অব কমার্সের সাবেক সভাপতি, রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও সম্পাদক, শহীদ পরিবারের সন্তান, জাতীয় চার নেতার অন্যতম শহীদ এএইচএম কামরুজ্জামান হেনার ভাগ্নে এবং বৃক্ষরোপণে অনন্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক পুরুস্কৃত নেতৃত্ব আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরী। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হয়ে তার রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ।অন্যরা রাজনীতি করে যেখানে পৌচ্ছাতে চাই, সেখান থেকে ফারুক চৌধুরীর রাজনীতি শুরু।

অথচ এমন একজন সম্মানিত মানুষের বিরুদ্ধে বার বার কেনো মিথ্যাচার, যারা এসব করছে তারা কারা, একই গোষ্ঠী কেনো বার বার এসব করছে, এদের উদ্দেশ্যে কি ?

বিলাস ও প্রচার বিমূখ, সৎ রাজনৈতিকের প্রতিকৃতি, কর্মী-জনবান্ধব, আদর্শিক ও প্রধানমন্ত্রীর বিশস্ত নেতৃত্ব আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধূরীর বিরুদ্ধে ফের বানোয়াট, মিথ্যা-ভিত্তিহীন ও মানহানিকর খবর উদ্দেশ্যেপ্রণোদিত ভাবে প্রচার করা হচ্ছে। এবার বলা হচ্ছে তিনি ১৫ মিনিট ধরে হকিস্টিক দিয়ে একজন অধ্যক্ষকে পিটিয়েছেন, একজন মানুষকে ১৫ মিনিট হকিষ্টিক দিয়ে পেটানোর পর তার কি অবস্থা হতে পারে? অথচ যেই শিক্ষককে ভিকটিম সাজানো হয়েছে, সে শিক্ষক নিজেই বলছেন, এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি। অথচ সাজানো অডিও ক্লিপ দিয়ে মিথ্যাকে সত্য বলে প্রমাণ করতে তারা মরিয়া। কিন্তু ডিজিটাল যুগে যেকারো কন্ঠ নকল করা যায় বলে তা আদালতের কাছে এখানো গ্রহণযোগ্য নয়। তাহলে জোর করে কেনো সেটা প্রচার করা হচ্ছে। যেখানে সংসদীয় এলাকার সকল প্রশাসন সাংসদদের অধীনে সেখানে একজন সাংসদ কেনো নিজে মারপিট করতে যাবেন। আর ১৫ মিনিট হকিষ্টিক দিয়ে পেটানোর পর সেই ব্যক্তির কি সুস্থ থাকার কথা?

বিজ্ঞাপন

স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, জামায়াত-বিএনপির আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতায় আওয়ামী লীগের কিছু বিপদগামী নেতার সমন্বয়ে গড়ে উঠা একটি সিন্ডিকেট চক্র এমপি ফারুকের বিরুদ্ধে এসব প্রোপাগান্ডা ও গায়েবী অভিযোগ উঙ্খাপন করে তার পরিচ্ছন্ন ব্যক্তি ইমেজ ক্ষুন্ন করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। এদিকে জননন্দিত ও গণমানুষের নেতা এমপি ফারুকের বিরুদ্ধে একের পর এক এসব গায়েবী অভিযোগের খবর প্রচারে এই জনপদের মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে।

জানা গেছে, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ তিনি স্কুল-কলেজে নিয়োগ বাণিজ্যে করেছেন যা ডাহা মিথ্যা ও বানোয়াট। কারণ শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগের বিষয়টি সংশ্লিস্ট প্রতিষ্ঠান পরিচালনা কমিটির এখানে এমপির নাম আসছে কেনো, কেউ কি বলতে পারবেন চাকরি দিয়ে এমপি কারো কাছে থেকে কোনো টাকা-পয়সা নিয়েছেন। অথচ এমপি ফারুক বিনা পয়সায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-পুলিশের এসআই থেকে শুরু করে প্রাথমিক স্কুলের দপ্তরি হিসেবে অসংখ্য মানুষকে চাকরি দিয়েছেন। যার মধ্যে অন্যতম ধানতৈড় গ্রামের আব্দুল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, বিল্লী গ্রামের আদিবাসি পুর্নিমা পুলিশ সদস্য, গোল্লাপাড়া গ্রামের বোরজাহান হোসেন ধলু পুলিশের এসআই, সরনজাই গ্রামের ইকবাল হোসেন সহকারী শিক্ষক, চাপড়া গ্রামের মনোয়ার হোসেন মুংলা প্রাথমিক বিদ্যালেয়র দপ্তরি, আমশো গ্রামের মাহাবুর, সরনজাই গ্রামের বাবু এরকম অসংখ্য উদাহারণ রয়েছে। এছাড়াও নির্বাচনী এলাকায় চাকরির মেলা করে বিনা পয়সায় হাজার হাজার বেকারের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন যেটা নির্বাচনী এলাকার প্রতিটি মানুষ জানেন। তাছাড়া শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগ দিয়ে যদি তার বাণিজ্যে করার ইচ্ছে থাকতো তাহলে তিনি কাশিম বাজার সরকারী পলিটেকনিক কলেজ নির্মাণের জন্য প্রায় ১০ কোটি টাকা মুল্যর ব্যক্তিগত সম্পদ (জমি) সেচ্ছায় দান করতেন না। অভিযোগ সরকারী খাস পুকুর বাণিজ্যে এটিও গায়েবী। কারণ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয় থেকে পত্রিকায় ইজারা বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে ইজারা দেওয়া হয়েছে, এখানে এমপি বাণিজ্যে করলেন কিভাবে, তাছাড়া এমপির কোনো আত্নীয়-স্বজন কোনো পুকুর দখল করে রেখেছেন এমন উদাহারণ কি কেউ দিতে পারবেন-?

আরও অভিযোগ সার ডিলার নিয়োগে বাণিজ্যে এটিও ভিত্তিহীন।কারণ বিসিআইসির সার ডিলার এমপিরা নিয়োগ দিতে পারেন না, আর সাব ডিলার নিয়োগের কোনো কার্যক্রম নাই তাহলে এমপি বাণিজ্য করলেন কি ভাবে-?

বিজ্ঞাপন

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদুকের অনুসন্ধান এটিও গায়েবী।কারণ এমপি ফারুকের জন্ম জমিদার পরিবারে এই জনপদের মানুষ যখন বাইসাইকেল দেখেনি তিনি তখন হাতির পিঠে চড়ে বেড়িয়েছেন, আবার যখন মানুষ সচারচার দামি মটরসাইকেল দেখেনি তখন তিনি ছাত্র জীবনে চার চাকার দামি গাড়িতে স্কুল-কলেজে গিয়েছেন। এছাড়াও প্রায় ৩০ বছর আগে সিআইপি মর্যাদা অর্জন করেছেন যখন দেশে সিআইপির সংখ্যা ছিল হাতেগোনা মাত্র দেড় শতাধিক। এছাড়াও হয়েছেন রাজশাহী চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি ও জেলার সর্বোচ্চ স্বচ্ছ আয়কর দাতা। তিনি পৈতৃক সুত্রে যেই সম্পদ পেয়েছেন সেই সম্পদ তার দশ জনমেও খেয়ে শেষ করতে পারবেন না তাহলে তাকে কেনো অবৈধ সম্পদ অর্জন করতে হবে-? তাই স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠেছে পৈতৃক সুত্রে এতো বিত্তবৈভবের মালিক হবার পরেও যদি তার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ উঠে। তাহলে এক দশক আগেও যারা সাইকেল-মোটরসাইকেলে চড়ে রাজনীতি করেছে,কিন্ত্ত এখন একাধিক গাড়ী-বাড়ী,ফ্ল্যাট-প্লট মাছের ঘের ইত্যাদিসহ অঢেল বিত্তবৈভবের মালিক তাদের কি বলা হবে-?

এমপি ফারুক রাজনীতিতে ক্ষমতার অপব্যবহার ও স্বজনপ্রীতি করেছেন। অথচ এটা ডাহা মিথ্যা কথা বাংলাদেশে ফারুক চৌধূরীই একমাত্র রাজনৈতিক নেতা যিনি তার পরিবার থেকে একাই রাজনীতি করেন। কারণ তার স্ত্রী-সন্তান তো দুরের কথা তার ভাই-বোনদেরই এই জনপদের মানুষ চেনেন না তারা রাজনীতিও করেন না তাহলে এমপি স্বজনপ্রীতি করলেন কিভাবে ?

তিনি জামায়াত-বিএনপির আশ্রয়-প্রশ্রয় দাতা এটা ডাহা মিথ্যা। কারণ এমপি ফরুকের নেতৃত্বেই রাজশাহী জামায়াত-বিএনপির আঁতুড়ঘর ভেঙ্গে আওয়ামী লীগের বসতঘরে পরিণত করা হয়েছে। দেশ স্বাধীনের পর তার রাজনৈতিক দূরদর্শী সম্পন্ন নেতৃত্বে তানোর ও গোদাগাড়ী উপজেলাসহ রাজশাহীতে আওয়ামী লীগের আজকের এই গণজোয়ার। তাছাড়া এমপি ফারুক চৌধূরী আওয়ামী লীগে আশার আগের ও পরের অবস্থান পর্যালোচনা করলেই বেরিয়ে আসবে তিনি আদর্শিক আওয়ামী লীগ না জামায়াত-বিএনপির প্রশ্রয়দাতা এটার জন্য কোনো রাজনীতি বিশেষজ্ঞ হবার প্রয়োজন নাই।

আরো অভিযোগ, তিনি টাকার বিনিময়ে জামায়াত-বিএনপির নেততর্মীদের চাকরি দিয়েছেন সেটাও ভিত্তিহীন। তিনি তো সরাসরি কাউকে চাকরি দেননি, চাকরি দিয়েছেন উপজেলা, পৌরসভা ও ইউনিয়ন কমিটির নেতারা। তারা প্রার্থী ঠিক করে তাকে চাকরি দেয়ার জন্য এমপির কাছে সুপারিশ করেছেন আর তিনি দলের এসব নেতার সুপারিশ সমর্থন করেছেন মাত্র তাহলে এখানে এমপি ফারুকের কথা আসছে কোনো। কারণ এই দায় তো ওইসব নেতার যারা এদের চাকরির জন্য এমপির কাছে সুপারিশ ও তদ্বির করেছেন।

আরো অভিযোগ তিনি আওয়ামী লীগের চেতনাবিরোধী এটাও ভূয়া কারণ রাজশাহী জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ ইত্যাদি নির্বাচনে অবৈধ অর্থের মোহে আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল অনেক নেতা দল,নেতা ও নেতৃত্বের প্রতি অসম্মান দেখিয়ে প্রকাশ্যে দলীয় প্রার্থীর বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে বিদ্রোহী প্রার্থীর পক্ষে কাজ করেছেন। অথচ একমাত্র এমপি ফারুক চৌধূরী আদর্শিক নেতৃত্ব তিনি দল,নেতা ও নেতৃত্বের কোনো বেঈমানী না করে শেষ পর্যন্ত দলীয় প্রার্থীর পক্ষে ছিলেন যেটা সবাই জানেন।

আরো অভিযোগ, তিনি মাদকের পৃষ্ঠপোষক যেটা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যেপ্রণোদিত প্রগান্ডা ব্যতিত কিছু নয়। কারণ মাদক ও অসামাজিক কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে এমপি ফারুক চৌধূরীর অবস্থান সব সময় জিরো ট্রলারেন্স। তার কঠোর অবস্থান ছিল সব ধরণের অশ্লীলতা-বেহায়াপনা, জুয়া ও মাদকের বিরুদ্ধে যা এখানো রয়েছে। এমপি নির্বাচিত হবার পর তিনি মাদকের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়ে তাঁর নির্বাচনী এলাকায় লটারি জুয়া, যাত্রা-পুতুল নাচের নামে অশ্লীল নুত্যর আসর ও অপসংস্কৃতির অসুস্থ প্রতিযোগীতা বন্ধ করে দিয়েছেন। বাঙ্গালির নিজস্ব সংস্কৃতি ও সুস্থ বিনোদের জন্য এসবের পরিবর্তে তিনি প্রচলন করেছেন বিজ্ঞান মেলা, স্কুল বিতর্ক প্রতিযোগীতা, বৈশাখী মেলা, বইমেলা, চাকরির মেলা, উন্নয়ন মেলা, নবান্ন ও পিঠা উৎসব ইত্যাদি। আরো অভিযোগ তিনি রাজাকার পুত্র এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও জঘন্যতম অপ্রপ্রচার। কারণ তার বাবা শহীদ আজিজুল হক চৌধূরী ও চাচা মুকবুল হক চৌধূরীকে পাকিস্থানি হানাদার বাহিনী ধরে নিয়ে গিয়ে রাজশাহীর বাবলা বনে নির্মমভাবে হত্যা করেছে, তার মামা জাতীয় চার নেতার অন্যতম শহীদ এএইচএম কামরুজ্জামান হেনা। তাহলে তিনি রাজাকার পুত্র হলেন কি ভাবে-? মৃত মানুষকে নিয়ে এমন মিথ্যাচার শুধু জঘন্য অপরাধ নয় কবিরা গুনাহ্ও বটে।

এছাড়াও অভিযোগ তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ফ্রিডম পার্টির নেতা ছিলেন এটাও বানোয়াট। কারণ ফরুক চৌধূরী ১৯৮২ সালে লেখপড়া শেষ করে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেরিয়ে এসেছেন, আর ১৯৮৭ সালে রাজশাহীতে ফ্রিডম পার্টির আর্বিভাব ঘটেছে। তাহলে তিনি ফ্রিডম পার্টি করলেন কি ভাবে-?

অভিযোগ তার মালিকানাধীন উত্তরাঞ্চলের সর্ববৃহত ও সিসি ক্যামারে দ্বারা আধূনিক নিরাপত্তা বেষ্ঠিত ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান থিম ওমর প্লাজায় মাদক ব্যবসায়ীরা ফ্ল্যাট ও দোকান কিনেছেন তাই সেখানে মাদকের কারবার হয়। এটিও ডাহা মিথ্যা কারণ সেখানে ধুমপান নিষেধ। এছাড়াও সেটি একটি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান তাদের শর্ত পুরুণ ও অর্থ বিনিয়োগ করে যে কেউ ফ্ল্যাট বা দোকানের মালিক হতে পারেন। তাই কে মাদক ব্যবসাযী, কে চোরাকারবারী, কে সরকারী কর্মকর্তা ইত্যাদি দেখার বিষয় থিম ওমর প্লাজা কর্তৃপক্ষের নয়। এটি শুধুমাত্র তার ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের সুনামক্ষুন্ন করতে উদ্দেশ্যেপ্রণোদিত অপপ্রচার ও প্রগান্ডা ছড়ানো হচ্ছে।

এদিকে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের অভিমত, এমপি আলহাজ্ব ফারুক চৌধূরীর বিরুদ্ধে তথ্য-উপাত্ত ছাড়াই যত অভিযোগ উঙ্খাপন হয়েছে সবগুলো ওই একটি সিন্ডিকেট চক্রের। আর এর মধ্যে দিয়ে এটাই প্রমাণ হয়েছে আসলে এমপি ফারুকের পরিচ্ছন্ন ব্যক্তি ইমেজক্ষুন্ন ও সমাজে তাকে হেয়ওপ্রতিপন্ন করতেই তার বিরুদ্ধে এসব গায়েবী অভিযোগ। ফলে এই জনপদের মানুষ বঙ্গবন্ধু কন্যা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও জননেত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, যারা তার মনোনিত নেতৃত্বের বিরুদ্ধে এসব মিথ্যা-বানোয়াট অপপ্রচার ও প্রগান্ডা ছড়িয়ে দল, নেতা ও নেতৃত্বের অবমাননা করেছেন তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী করেছেন। এছাড়াও যারা এমপি ফারুকের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ উঙ্খাপন করেছেন বরং তাদের অনেকের বিরুদ্ধে গুড়িপাড়া এলাকায় খাস জমি দখল করে বহুতল ভবন নির্মাণ, হাট-ঘাট-মাদক স্পট, ক্লিনিক-হাসপাতাল ও বালুমহাল ইত্যাদি থেকে চাঁদাবাজির কথা সাধারণ মানুষের মধ্যে প্রচার বা আলোচনা রয়েছে বলে একাথিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। রাজশাহী-১ আসনের নির্বাচনী এলাকার বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

শীর্ষ সংবাদ:
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আ’লীগ নেত্রীর মৃত্যু সবজির বাজারে আগুন, বাড়তি ফার্মের মুরগির দামও উত্তর অ্যামেরিকার সমর্থন ধরে রাখতে মরিয়া জেলেনস্কি ২০২৪ সালের হজের কোটা ঘোষণা পল্টনে ব্যাংকে ঢুকে ছিনতাই, দুই পুলিশসহ গ্রেফতার ৫ বৃষ্টিতে ভিজে ভ্রম্যমাণ আদালতের অভিযান ৬ ব্যবসায়ীকে জরিমানা বরিশালে যুবদল নেতাকে হাতুড়ি পেটা যুবলীগের কলারোয়ায় ৭ বছরের শিশুর আ*ত্মহ*ত্যা বাকৃবিতে পরীক্ষার ফরমের মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে বিক্ষোভ কচুয়ায় ১৯ টি ল্যাপটপ চুরির ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার অভিযোগ ছয় বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার নেত্রকোনায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবক, হাসপাতালে নেওয়ার পথে মৃত্যু শিক্ষকদের টাকায় কর্মকর্তার রাজকীয় ভুরিভোজ! কাউখালী শহরে রাস্তা সংস্কারের অভাবে দুর্ভোগ জনগণের মোংলায় বি এস টি আই এর অভিযানে ২ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা হরিণাকুণ্ডুর ইউএনও সাফল্যে গাঁথা নারী সুস্মিতা সাহা শেরপুরের শ্রীবরদীতে বাড়ির সীমানা বিরোধের জেরে ভাংচুর, হামলায় আহত ৫ নিখোঁজের ৪ ঘন্টা পর বকশীগঞ্জে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার লালমোহন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ৪টি টিউবেেয়ল নষ্ট! বিশুদ্ধ পানির সঙ্কটে স্টাফ ও রোগীরা নির্বাচনে পূর্ণাঙ্গ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে না ইউরোপীয় ইউনিয়ন