আমাদের প্রত্যাশা ও বর্তমান সরকারের উন্নয়ন

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on pinterest
Share on print

দেশের প্রতি ভালোবাসা, জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকেই সরকার দেশের এবং দেশের জনগণের উন্নয়নের জন্য নিজেকে আত্মনিয়োগ করেন। যা আমরা বর্তমান সরকারের মধ্যে দেখতে পাই। ‘যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ থেকে আজকের এই উত্তরণ – যেখানে রয়েছে এক বন্ধুর পথ পাড়ি দেওয়ার ইতিহাস’ সরকারের রুপকল্প ২০২১ বাস্তবায়নের এটি একটি বড় অর্জন। এটি সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশের সাহসী এবং অগ্রগতিশীল উন্নয়ন কৌশল গ্রহণের ফলে যা সামগ্রিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, কাঠামোগত রূপান্তর ও উল্লেখযোগ্য সামাজিক অগ্রগতির মাধ্যমে বাংলাদেশকে দ্রুত উন্নয়নের পথে নিয়ে এসেছে। বাংলাদেশ ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

বাংলাদেশের স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তোরণ ঘটেছে। জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন নীতি সংক্রান্ত কমিটি (সিডিপি) গত ১৫ মার্চ এলডিসি থেকে বাংলাদেশের উত্তরণের যোগ্যতা অর্জনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়। এলডিসি ক্যাটাগরি থেকে উত্তরণের জন্য মাথাপিছু আয়, মানব সম্পদ সূচক এবং অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা সূচক এ তিনটি সূচকের যে কোন দুটি অর্জনের শর্ত থাকলেও বাংলাদেশ তিনটি সূচকের মানদন্ডেই উন্নীত হয়েছে। বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় উঠে আসে জন্মের ৫০ বছরেরও কম সময়ের মধ্যে কীভাবে বাংলাদেশ দ্রুতগতিসম্পন্ন বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণের মতো সফলতা দেখাতে যাচ্ছে। ।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্ব, দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা, এমডিজি অর্জন, এসডিজি বাস্তবায়নসহ শিক্ষা, স্বাস্থ্য, লিঙ্গ সমতা, কৃষি, দারিদ্র্যসীমা হ্রাস, গড় আয়ু বৃদ্ধি, রপ্তানীমূখী শিল্পায়ন, ১০০ টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল, পোশাক শিল্প, ঔষধ শিল্প, রপ্তানী আয় বৃদ্ধিসহ নানা অর্থনৈতিক সূচক। পদ্মা সেতু, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দর, ঢাকা মেট্রোরেলসহ দেশের মেগা প্রকল্পসমূহ। এতে প্রদর্শন করা হয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদাত্ত আহ্বান, ‘আসুন দলমত নির্বিশেষে সকলে ঐক্যবদ্ধভাবে আগামী প্রজন্মের জন্য একটি উন্নত, সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলি।’

১৩ লাখ গৃহহীন পরিবারকে জমিসহ ঘর নির্মাণ করে ভাগ্য বদলে দিয়েছে ৫০ লাখ অসহায় মানুষের। বাংলার শ্রেষ্ঠ সন্তান মুক্তিযুদ্ধাদের সম্মানী ভাতা ৯০০ টাকা থেকে বৃদ্ধি করে ২০ হাজার টকায় উন্নীত করায় উপকৃত হয়েছে প্রায় ২ লাখ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার। ভবিষ্যতে স্মার্ট প্রজন্ম গড়ার লক্ষ্যে শতভাগ শিশুকে উপবৃত্তির আওতায় এনেছে সরকার। যার প্রত্যক্ষ সুবিধা ভোগ করতে পারছে ১ কোটি ৩০ লাখের অধিক শিশু। বর্তমান সরকার সার্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন করেছে। এখানে নারী, শিশু ও সেবাপ্রার্থীদের জন্য দেওয়া হচ্ছে ২৭ রকমের ওষুধ ও সেবা। নদী ভাঙ্গন ও নবসৃষ্ট এলাকাসহ মোট ৩৬৯টি উপজেলা কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ, ২ হাজার ৭’শ ৭৬টি হাট-বাজার উন্নয়ন, ১২শ’ ৪৬টি সামাজিক প্রতিষ্ঠান নির্মাণ করা হয়েছে। ২০০৬ সালে শ্রমিকদের নূন্যতম মজুরি ছিল মাসিক ১হাজার ৪৬২ টকা। বর্তমান সরকারের সময়ে শ্রমিকদের নূন্যতম মজুরি দাঁড়িয়েছে ৮হাজার ৩০০ টাকায়। ২০০৬সালে কৃষি উৎপাদন ছিল ২ কোটি ৬৯ লক্ষ টন । বর্তামান সরকারের সময়ে তা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৯ কোটি ৮০ লক্ষ মেট্রিক টনে।

বিজ্ঞাপন

শিক্ষা ক্ষেত্রে বর্তমান সরকারের অবদান অসামান্য। একযুগে দেশের সকল রেজিস্ট্রার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোকে জাতীয়করণে উন্নীত করা হয় এবং সেই সাথে প্রতিটি উপজেলায় একটি করে কলেজ এবং একটি করে মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে জাতীয়করণ করা হয়। ২০০৬সালে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ছিল ৬৫ হাজার ৬৭২টি বর্তমান সরকারের সময়ে এসে তা দাঁড়িয়েছে ১ লক্ষ ১৮ হাজার ৮৯১টি। শিক্ষাক্ষেত্রের এই উন্নতির চিত্র ছাপ পড়েছে মাধ্যমিক, কলেজ, উচ্চ শিক্ষা এবং চিকিৎসা শিক্ষা ইত্যাদি প্রতিষ্ঠান সংখ্যা বৃদ্ধির মাধ্যমে। বর্তমান সরকারের সময়ে স্বাক্ষরতার হার ৭৫.৬%। পদ্মা সেতু, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র, মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ কেন্দ্র, মেট্রোরেল প্রকল্প, এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণ, পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ, পদ্মা সেতুতে রেল সংযোগ, দোহাজারী-রামু হয়ে কক্সবাজার এবং রামু-মিয়ানমারের কাছে ঘুমধুম পর্যন্ত সিঙ্গেল লাইন ডুয়েলগেজ ট্র্যাক নির্মাণ প্রকল্প, দেশের প্রথম সুরঙ্গপথ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল ইত্যাদি বর্তমান সরকারে উল্লেখযোগ্য সফল মেগাপ্রকল্প।

ক্ষুদ্র আয়তনের একটি উন্নয়নশীল দেশ হয়েও বাংলাদেশ ইতোমধ্যে সারা বিশ্বের নিকট প্রাকৃতিক দুর্যোগের নিবিড় সমন্বিত ব্যবস্থাপনা, ক্ষুদ্র ঋণের ব্যবহার এবং দারিদ্র দূরীকরণে তার ভূমিকা, জনবহুল দেশে নির্বাচন পরিচালনায় স্বচ্ছ ও সুষ্ঠুতা আনয়ন, বৃক্ষরোপণ, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সূচকের ইতিবাচক পরিবর্তন প্রভৃতি ক্ষেত্রে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে দাঁড়িয়েছে।

৩০ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে জন্ম নেওয়া এই বাংলাদেশকে আজকের অবস্থানে আসতে অতিক্রম করতে হয়েছে হাজারো প্রতিবন্ধকতা। যুদ্ধ বিধ্বস্ত, প্রায় সর্বক্ষেত্রে অবকাঠামোবিহীন সেদিনের সেই সদ্যজাত জাতির ৫০ বছরের অর্জনের পরিসংখ্যানও নিতান্ত অপ্রতুল নয়। সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার ৮টি লক্ষ্যের মধ্যে শিক্ষা, শিশুমৃত্যুহার কমানো এবং দারিদ্র হ্রাসকরণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য উন্নতি প্রদর্শন করতে সক্ষম হয়েছে। নোবেল বিজয়ী ভারতীয় অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেনের মতে কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিশ্বকে চমকে দেবার মতো সাফল্য আছে বাংলাদেশের। বিশেষত শিক্ষা সুবিধা, নারীর ক্ষমতায়ন, মাতৃ ও শিশু মৃত্যুহার ও জন্মহার কমানো, গরিব মানুষের জন্য শৌচাগার ও স্বাস্থ্য সুবিধা প্রদান এবং শিশুদের টিকাদান কার্যক্রম অন্যতম। ক্ষুদ্রঋণ বাংলাদেশে গ্রামীণ উন্নয়নে ও নারীর ক্ষমতায়নে অভূতপূর্ব অবদান রেখেছে। আর ক্ষুদ্রঋণ গ্রহীতাদের মধ্যে ৮০ শতাংশ এর উপর নারী। বাংলাদেশ সরকার নানাভাবে নারী উদ্যোক্তাদের অনুপ্রেরণা দিয়ে এসেছে।

বিজ্ঞাপন

ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নকে বাস্তবতায় রূপ দিতে বাংলাদেশ সরকার নিয়েছে যুগান্তকারী সব পদক্ষেপ। দেশের তৃণমূল পর্যায়ে প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে সরকারি সেবা পৌঁছে দেবার অভিপ্রায়ে দেশের ৪ হাজার ৫৫০টি ইউনিয়ন পরিষদে স্থাপন করা হয়েছে ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার। তৈরি করা হয়েছে বিশ্বের অন্যতম বিশাল ন্যাশনাল ওয়েব পোর্টাল। কেন্দ্রীয় পর্যায় থেকে শুরু করে ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত এ পোর্টালের সংখ্যা প্রায় ২৫ হাজার। দেশের সবক’টি উপজেলাকে আনা হয়েছে ইন্টারনেটের আওতায়। কৃষিখাতে অভূতপূর্ব কিছু সাফল্যের জন্য বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ বারবার আলোচিত হয়েছে। প্রায় ১৬ কোটি জনগোষ্ঠীর বাংলাদেশ বর্তমানে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। বিগত বছরগুলোতে বাংলাদেশে ধানের উৎপাদন বেড়েছে প্রায় ৫০ লক্ষ মেট্রিক টন। প্রধানমন্ত্রী ও কৃষিমন্ত্রীর সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলাদেশের বিজ্ঞানী ড. মাকসুদুল আলম আবিষ্কার করেছেন পাটের জিনোম সিকুয়েন্সিং। সারা বিশ্বে আজ পর্যন্ত মাত্র ১৭ টি উদ্ভিদের জিনোম সিকুয়েন্সিং হয়েছে, তার মধ্যে ড. মাকসুদ করেছেন ৩টা। তাঁর এই অনন্য অর্জন বাংলাদেশের মানুষকে করেছে গর্বিত।

বর্তমানে বিশ্বের ১৫৭টি দেশে বাংলাদেশের ৮৬ লক্ষেরও অধিক শ্রমিক কর্মরত আছে। বিদেশে শ্রমিক প্রেরণ প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশ স্থাপন করেছে অনন্য দৃষ্টান্ত। স্বল্প সুদে অভিবাসন ঋণ প্রদানের লক্ষ্যে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক স্থাপন করে দেশের ৭টি বিভাগীয় শহরে এর শাখা স্থাপন করা হয়েছে। এই ব্যাংকের মাধ্যমে এপ্রিল ২০১৪ পর্যন্ত ২০ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা অভিবাসন ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে সারাদেশে তৃণমূল পর্যায় থেকে বিদেশ গমনেচ্ছু জনগণকে রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে ফলে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের জনগণকেও এ সেবা গ্রহণের আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে এবং মধ্যস্বত্বভোগীদের মাধ্যমে হয়রানি ছাড়াই স্বল্প ব্যয়ে মালয়েশিয়াসহ অন্যান্য দেশগুলোতে শ্রমিকগণ যেতে পেরেছে। ১৯৮৮ সালে বাংলাদেশ জাতিসংঘ শান্তি মিশনে যোগদানের পর এ যাবৎকালে জাতিসংঘ শান্তি মিশনে বিভিন্ন কার্যক্রমে অংশগ্রহণকারী ১১৫টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান সর্বাগ্রে।

বিদ্যুৎখাতে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অর্জনের মধ্যে রয়েছে জাতীয় গ্রিডে অতিরিক্ত ৬ হাজার ৩২৩ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সংযোজন, যার ফলে বিদ্যুতের সুবিধাভোগীর সংখ্যা ৪৭ শতাংশ থেকে ৬২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। একই সাথে মাথাপিছু বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিমাণ ২২০ কিলোওয়াট ঘণ্টা থেকে বেড়ে ৩৪৮ কিলোওয়াট ঘণ্টায় দাঁড়িয়েছে। নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদান করা হয়েছে ৩৫ লক্ষ গ্রাহককে। নির্মাণ করা হয়েছে নতুন ৬৫টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র।

বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের পাশাপাশি প্রসার ঘটেছে আবাসন, জাহাজ, ঔষুধ, ও প্রক্রিয়াজাতকরণ খাদ্য শিল্পের। বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের তালিকায় যোগ হয়েছে জাহাজ, ঔষুধ এবং বিভিন্ন প্রক্রিয়াজাত খাদ্যসামগ্রী।

বাংলাদেশের আইটি শিল্প বহির্বিশ্বে অভূতপূর্ব সুনাম কুড়িয়েছে। হতদরিদ্রদের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনি বিস্তৃত করতে বয়স্ক, বিধবা, স্বামী পরিত্যক্ত ও দুঃস্থ মহিলা ভাতা, অস্বচ্ছল প্রতিবন্ধী ভাতা, মাতৃকালীন ভাতাসহ ভাতার হার ও আওতা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি করা হয়েছে। বর্তমানে এ কার্যক্রমে বরাদ্দের পরিমাণ ২৫ হাজার ৩৭১ কোটি টাকা। ভূমি ব্যবস্থাপনাকে আধুনিকায়ন করতে ৫৫টি জেলায় বিদ্যমান মৌজা ম্যাপ ও খতিয়ান কম্পিউটারাইজেশনের কাজ সম্পন্ন করার কাজ হাতে নেওয়া হয়েছে। ভূমির পরিকল্পিত ও সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করতে মোট ২১টি জেলার ১৫২টি উপজেলায় ডিজিটাল ল্যান্ড জোনিং ম্যাপ সম্বলিত প্রতিবেদন প্রণয়ন করা হয়েছে। মন্দার প্রকোপে বৈশ্বিক অর্থনীতি যখন বিপর্যস্ত ছিল বাংলাদেশ তখন বিভিন্ন উপযু্ক্ত প্রণোদনা প্যাকেজ ও নীতি সহায়তার মাধ্যমে মন্দা মোকাবেলায় সক্ষমই শুধু হয়নি, জাতীয় প্রবৃদ্ধির হার গড়ে ৬ শতাংশের বেশি বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছে। বিশ্ব অর্থনীতির শ্লথ ধারার বিপরীতে আমদানি-রপ্তানি খাতে প্রবৃদ্ধি বাড়ার পাশাপাশি বেড়েছে রেমিট্যান্সের পরিমাণ।

বর্তমান সরকারের শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবে এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে ঘুষ-দুর্নীতি, সিন্ডিকেট বাণিজ্য, মাদক, কালো বাজারী, ঋণখেলাপী, কালোটাকা এবং বিদেশে টাকা পাচারের লাগাম টেনে ধরা জরুরী। বর্তমান সরকারের নেতৃত্বে আমাদের দেশটা মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের ভিত্তিতে শোষণ-বৈষম্যহীন সোনার বাংলাদেশ হিসেবে দুর্বার গতিতে সামনের দিকে এগিয়ে যাবে। বর্তমান সরকারের উন্নয়নে এটাই আমাদের প্রত্যাশা।

 

তানজির মাহমুদ, হাইমচর, চাঁদপুর।

শীর্ষ সংবাদ:
নির্বাচনে অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি বন্ধ করা গুরুত্বপূর্ণ: ডিএম‌পি ক‌মিশনার আজ ইংল্যান্ডের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কৃষক সমাবেশ মেক্সিকোয় গির্জার ছাদ ধসে নিহত ৭, ধ্বংসস্তূপে আটকা ৩০ খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা: ‘আইনে সুযোগ আছে’ সাতক্ষীরায় স্কুল ছাত্রী ধর্ষন মামলার প্রধান আসামী রাকিব গ্রেপ্তার জবি থেকে ট্রেজারার নিয়োগে শিক্ষামন্ত্রীর কাছে চিঠি শিক্ষক সমিতির ঋণের বোঝা মাথায় নিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে কৃষকের আত্মহত্যা গোমস্তাপুরে মহানন্দা নদীতে অজ্ঞাত মহিলার লাশ উদ্ধার মিডিয়ার মাধ্যমে অপপ্রচার কঠোরভাবে প্রতিরোধ করা হবে : সিইসি গাজীপুরে চেকপোস্ট বসিয়ে নিরাপত্তা জোরদার পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু প্রকৌশলীর অপসারণ চেয়ে বরিশালে ঠিকাদারদের মানববন্ধন সিলেটের পালপুরে ৩ মাসের শিশুর মৃত্যু নিয়ে রহস্য সাংবাদিক নাদিম হত্যার ৪ আসামীর রিমান্ড চেয়েছে সিআইডি নরসিংদীতে ট্রেনের ধাক্কায় কলেজ শিক্ষার্থীর মৃত্যু দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ২, আহত ১০ গোয়ালন্দে স্কুল পরিদর্শনে গিয়ে ক্লাস নিলেন ইউএনও লালমোহনের দেবীরচরে হামলার ঘটনায় প্রতিবাদ সভা জীবন যুদ্ধে বাসে বাসে বাদাম বিক্রি করছে বাবাহারা ৫ বছরের আলামিন